রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫, ০১:৪৬ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
রায়পুরায় মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র বন্ধ থাকায়, চরমভাবে ক্ষিপ্ত চিকিৎসা বঞ্চিত এলাকাবাসী। কালের খবর খাগড়াছড়িতে বিদ্যালয়ের নবনির্মিত প্রধান ফটক উদ্বোধন করলেন পার্বত্য উপদেষ্টা। কালের খবর রায়পুরায় বৃদ্ধ দারিদ্র্য কৃষকের শেষ সম্বল গবাদিপশু ও বসতঘর পুড়ে ছাঁই। কালের খবর পদ্মা-মেঘনায় ভরা মৌসুমেও নেই ইলিশ। কালের খবর ‘জীবনের শেষ লেখা হিসেবে এটা ছাপতে পারেন’। কালের খবর তারেক রহমান এর ৩১ দফা : একটি টেকসই বাংলাদেশের স্বপ্ন। কালের খবর রাজধানীর ডেমরায় বিএনপি নেতাদের হুমকি-ধমকি, থানায় জিডি। কালের খবর রাজধানীর ডেমরায় এলাকাবাসীর ওপর পুলিশ লাইনের সদস্যদের হামলার অভিযোগ। কালের খবর মা‌টিরাঙ্গায় সেনা অ‌ভিযা‌নে আট লাখ টাকার অ‌বৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ। কালের খবর সেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে পানছড়িতে র‍্যালী ও বৃক্ষরোপণ। কালের খবর
৯৯ বছর বয়সে গড়েছেন বিশ্বরেকর্ড

৯৯ বছর বয়সে গড়েছেন বিশ্বরেকর্ড

কালের খবর ডেস্ক  : প্রবল ইচ্ছাশক্তি আর আত্মবিশ্বাস ৯৯ বছর বয়সেও তাকে দমাতে পারেনি। সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে গড়েছেন বিশ্বরেকর্ড। বলছি অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক জর্জ করোনেসের কথা। 

২৮ ফেব্রুয়ারি, বুধবার রাতে দারুণ এক বিশ্বরেকর্ডের সাক্ষী হলো কমনওয়েলথ গেমসের সুইমিং ট্রেইলসে উপস্থিত লোকজন। বয়স ৯৯ হলেও ১০০-১০৪ বছরের সাতারুদের গ্রুপে একমাত্র প্রতিযোগী ছিলেন জর্জ। সেই গ্রুপ থেকে সাঁতারে অংশ নিয়ে মাত্র ৫৬.১২ সেকেন্ড সময়ে ৫০ মিটারের ফ্রি স্টাইল সাঁতার শেষ করেন অস্ট্রেলীয় এই সাঁতারু। সঙ্গে সঙ্গেই রেকর্ড বুকে যুক্ত হয় তার নাম। 

দ্য অস্ট্রেলিয়ান ডলফিনস সুইম টিম তাদের ফেসবুক পেজে লিখেছে, ‘মাত্রই আমরা দারুণ এই ইতিহাস গড়তে দেখলাম।’ 

নবতিপর এই সাঁতারু বিবিসিকে বলেন, ‘এই সাঁতারটা আমার জন্য উল্লেখযোগ্য একটি ঘটনা। সাঁতারের একেবারে শেষের দিকে দেয়ালটায় হাত দিয়ে ধাক্কা দিতে পুরোপুরি প্রস্তুত ছিলাম আমি।’

অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেন শহরে বসবাসকারী জর্জ শৈশবেই সাঁতার শেখেন। কিন্তু যৌবন পেরিয়ে বার্ধক্যে এসে সাঁতারের সঙ্গে মিতালি হয় তার। ৮০ বছর বয়সে তিনি নিজেকে পুরোদস্তুর সাঁতারু হিসেবে পরিচয় করান। আগামী এপ্রিলে তার ১০০ বছর পূর্ণ হতে চলেছে।

‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমি সাঁতার বন্ধ করে দিয়েছিলাম। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার আগ পর্যন্ত ভাবতাম, কোনোভাবে আমার আর সাঁতার কাঁটার প্রয়োজন হবে না। এরপর আমি শারীরিক কসরতের জন্য আবার সাঁতার শুরু করি’, বলেন জর্জ।

জীবন সায়াহ্নে এসে সাঁতার কাটা নিয়ে জর্জ বলেন, ‘এই বয়সে এগিয়ে যাওয়াটা বেশ কষ্টসাধ্য। খুব অল্পতেই হাঁপিয়ে উঠতে হয়। কিন্তু কোনো কাজ খুব ভালোবেসে করলে তার ফলাফল হয় অভাবনীয়।’ 

জর্জের ভাষ্য, কৌশলী হওয়ার কারণেই সাঁতারে ভালো করতে পারছেন তিনি।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com